লতিফুর রহমান রাজু, সুনামগঞ্জ:যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক এডভোকেট রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী কমিউনিটি নেতা সমাজ সেবক আবুল হাসনাত কয়ে
লতিফুর রহমান রাজু, সুনামগঞ্জ:যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক এডভোকেট রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী কমিউনিটি নেতা সমাজ সেবক আবুল হাসনাত কয়েছ কে সম্মাননা দিয়েছে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটি।
৩১ জুলাই শনিবার দুপুরে সংগঠনের পৌরবিপণিস্থ কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজুর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র সহ সভাপতি মাসুম হেলালের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে বক্তব্য দেন রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু, ও আবুল হাসনাত কয়েছ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন একেএম মহিম, সেলিম আহমদ তালুকদার, শামস শামীম, জাকির হোসেন, প্রমুখ।
সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু বলেন, আগের তুলনায় এখন সাংবাদিকতা অনেক সহজ। একযুগ আগেও আমাদেরকে ফ্যাক্সে, টেলিফোনে সংবাদ প্রেরণ করতে হতো। অনেক কষ্ট করে সংগ্রহ করতে হতো সংবাদ। কিন্তু এখন কোন ঘটনা ঘটলে মুহুর্তেই সারাবিশ্ব জেনে যাচ্ছে। সহজেই প্রতিটি হাউজে সংবাদ প্রেরণ করতে পারেন সংবাদকর্মীরা। তাই কোন ভুল, মানহানিকর, বিভ্রান্তিকর ও অসত্য সংবাদ উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে যাতে কোন সাংবাদিক প্রচার না করেন সেদিকে নজর রাখতে হবে। তিনি সাংবাদিকদেরকে বিভেধ ও অনৈক্য ভুলে একসঙ্গে থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
কমিউনিটি নেতা কয়েছ বলেন সুনামগঞ্জের সাংবাদিক দের কারণেই আমরা প্রবাসীরা সুনামগঞ্জ সহ বৃহত্তর সিলেটের খবরাখবর পাই। এজন্য সাংবাদিক দের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
৩১ জুলাই শনিবার দুপুরে সংগঠনের পৌর বিপণিস্থ কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজুর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র সহ সভাপতি মাসুম হেলালের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে বক্তব্য দেন রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু, ও আবুল হাসনাত কয়েছ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন একে এম মহিম, সেলিম আহমদ তালুকদার, শামস শামীম, জাকির হোসেন, প্রমুখ।
সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু বলেন, আগের তুলনায় এখন সাংবাদিকতা অনেক সহজ। একযুগ আগেও আমাদেরকে ফ্যাক্সে, টেলিফোনে সংবাদ প্রেরণ করতে হতো। অনেক কষ্ট করে সংগ্রহ করতে হতো সংবাদ। কিন্তু এখন কোন ঘটনা ঘটলে মুহুর্তেই সারাবিশ্ব জেনে যাচ্ছে। সহজেই প্রতিটি হাউজে সংবাদ প্রেরণ করতে পারেন সংবাদকর্মীরা। তাই কোন ভুল, মানহানিকর, বিভ্রান্তিকর ও অসত্য সংবাদ উদ্দেশ্যপূর্ণ ভাবে যাতে কোন সাংবাদিক প্রচার না করেন সেদিকে নজর রাখতে হবে। তিনি সাংবাদিকদেরকে বিভেদ ও অনৈক্য ভুলে একসঙ্গে থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
কমিউনিটি নেতা কয়েছ বলেন সুনামগঞ্জের সাংবাদিক দের কারণেই আমরা প্রবাসীরা সুনামগঞ্জ সহ বৃহত্তর সিলেটের খবরাখবর পাই। এজন্য সাংবাদিক দের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
কমেন্ট করুন